দুর হতে কানে ভেসে আসে সেই রব,শ্মশাণ ফেরত তৃপ্ত জনতার।
আবার আজ কে সতী হলো কোনো মেয়ে,নারী রা পেলো পুনঃ অধিকার। ।
আবার আজ কে সতী হলো কোনো মেয়ে,নারী রা পেলো পুনঃ অধিকার। ।
অচেতন তনু,সিক্ত আঁচল নিয়ে, চরম প্রাপ্তি আগুনের এই শিখা।
পুড়ে যায় তা তে,অনেক জমানো ক্ষোভ,লেখা শুরু হয়
অমর কাব্য কথা।।
পুড়ে যায় তা তে,অনেক জমানো ক্ষোভ,লেখা শুরু হয়
অমর কাব্য কথা।।
চিৎকার কে ও শীৎকার ভাবে ওরা,গলা টিপে ধরে বাদ্যের বাজনায়।
জ্বলেছে তবু স্ব-ইচ্ছা তে ই সতী, নারী মর্যাদা,রক্ষেছে আরবার।।
জ্বলেছে তবু স্ব-ইচ্ছা তে ই সতী, নারী মর্যাদা,রক্ষেছে আরবার।।
রাত নেমে আসে,শব পোড়া ধোঁয়া কমে, তৃপ্ত জনতা পাড়ি দেয় নিজ গৃহে।
একটি কুটিরে পিদিম জ্বলে না শুধু,আঁধার ও রয়েছে সতীত্ব র মোহে।।
একটি কুটিরে পিদিম জ্বলে না শুধু,আঁধার ও রয়েছে সতীত্ব র মোহে।।
কোন মহাকবি গীতা রচনা র কালে,আশাবাদি হয়ে লিখেছেন কত কথা।
দুষ্টদমণ হয় নাকি প্রতি কালে,আসবে ই কেউ প্রশমিতে এই ব্যাথা।।
দুষ্টদমণ হয় নাকি প্রতি কালে,আসবে ই কেউ প্রশমিতে এই ব্যাথা।।
সত্য ত্রেতা দ্বাপর পেড়িয়ে কলি, আজ ও নেভে নি তো
আগুনের ঐ শিখা।
তৃপ্ত জনতা,আজ ও জমায়েত পথে, এ পথে ই পাবে পদ্মাবতীর দেখা।।
আগুনের ঐ শিখা।
তৃপ্ত জনতা,আজ ও জমায়েত পথে, এ পথে ই পাবে পদ্মাবতীর দেখা।।
মহাকাল তুমি চুপ করে থেকো আজ ও, ফের মেনে নি ও এই একটি কথা।
নারী মর্যাদা আগুনে ই শুধু থাক, "জোয়ান অব আর্ক"
"পদ্মাবতী" মাখা।।
নারী মর্যাদা আগুনে ই শুধু থাক, "জোয়ান অব আর্ক"
"পদ্মাবতী" মাখা।।
'স্ব-ইচ্ছা' তে দাঁড়িয়ে শত নারী, যেন মঞ্চে দাঁড়ানো শতেক ক্রীড়নক।
ক্ষীপ্ত জনতা তৃপ্তি পাবার আশায়, আগুন জ্বালায়
রাজপথে ধ্বক ধ্বক।।
ক্ষীপ্ত জনতা তৃপ্তি পাবার আশায়, আগুন জ্বালায়
রাজপথে ধ্বক ধ্বক।।
রাজনিতী আর ব্যাবসায়ী দে র মাঝে, মানবীকতা
মুনাফা তে হয় লীন।
জেগে ওঠে এক প্রচন্ড বাস্তব, 'আজ ভারতমাতা র জহর ব্রত র দিন'।।
মুনাফা তে হয় লীন।
জেগে ওঠে এক প্রচন্ড বাস্তব, 'আজ ভারতমাতা র জহর ব্রত র দিন'।।
তবু মহাকাল তুমি নিশ্চুপ থেকো,'অবিনশ্বর' বাস্তবে কল্পনা।
কে জানে হয়তো সেই পোড়া ছাই থেকে ,জন্মাবে কেউ
ভুলে সব যন্ত্রনা।।
কে জানে হয়তো সেই পোড়া ছাই থেকে ,জন্মাবে কেউ
ভুলে সব যন্ত্রনা।।